বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য চাহিদার তালিকা প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। ৩০ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অনলাইনে পাওয়া চাহিদার (ই-রিকুইজিশন) জেলাভিত্তিক ও বিভাগীয় শহরের একীভূত তালিকা ইতিমধ্যে ওয়েবসাইটে (www.ntrca.gov.bd, ngi.teletalk.com.bd) প্রকাশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক পদে নিয়োগ পেতে প্রার্থীদের আবেদনের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে। পরিবর্তিত সময়সীমা অনুযায়ী আগামী ২০ জুলাই থেকে ১০ আগস্টের মধ্যে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) বরাবর অনলাইনে (www.ntrca.gov.bd, ngi.teletalk.com.bd) আবেদন করতে হবে।
এর আগে এনটিআরসিএর ৬ জুনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব শিক্ষক পদে ২৮ জুলাইয়ের মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছিল। দেশের সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর পরিপত্র জারি করে এনটিআরসিএকে প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০০৫ সাল থেকে এনটিআরসিএ এই পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে। আগে একই দিন একসঙ্গে এক ঘণ্টা এমসিকিউ ও তিন ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হলেও দ্বাদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা থেকে এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষা আলাদাভাবে নিচ্ছে এনটিআরসিএ। একই সঙ্গে সনদের মেয়াদ তিন বছর করা হয়। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের ক্ষমতা খর্ব করে মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ হবে বলে জানিয়ে আসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে এনটিআরসিএর ৬ জুনের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব শিক্ষক পদে ২৮ জুলাইয়ের মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছিল। দেশের সব বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর পরিপত্র জারি করে এনটিআরসিএকে প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০০৫ সাল থেকে এনটিআরসিএ এই পরীক্ষা নেওয়া শুরু করে। আগে একই দিন একসঙ্গে এক ঘণ্টা এমসিকিউ ও তিন ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হলেও দ্বাদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা থেকে এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষা আলাদাভাবে নিচ্ছে এনটিআরসিএ। একই সঙ্গে সনদের মেয়াদ তিন বছর করা হয়। এই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের ক্ষমতা খর্ব করে মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ হবে বলে জানিয়ে আসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।